শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৪
তেজস্বী রোদের দাপট এখন এর নেই। ঝলমলে ভাবটা কিছুটা মলিন। শুকনো কাঁটায়
ঝুলে থাকা দীর্ঘশ্বাস ঝরে পড়েছে। থেকে থেকে ভেসে আসছে কিছু পোড়া বাতাস।
দমকা সে বাতাসের নাম দিয়েছি অর্বাচীন। কথা হয়নি তার সাথে তবু জেনেছি তার
আদি অন্ত।
হঠাৎ নিদাঘ আকাশের সীমাহীন চূড়ায় চক্রাকারে উড়ে চলে এক ভুবন চিল। আশেপাশে আর কোথাও কোন পাখি নেই। ঊর্ধ্বদৃষ্টি বিদ্ধ হল সে আকাশ সীমায়। তারপর বুকের ভিতর অনুভূত হল গভীর শূন্যতা । ঝরে পড়ল আবার দীর্ঘশ্বাস আর ধ্রিয়মাণ ধ্রুপদ। মটির দিকে তাকিয়ে দেখি একটি মৃত সাদা বক আর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রক্ত, রক্ত মাখা পালক। শিহরিত হল সমস্ত শরীর বিদ্যুৎ গতিতে।
কিছু কাকেদের ডাক কানে এলো। তারপর তাকিয়ে দেখি অসংখ্য কাক চারিদিকে কা কা শব্দে বিভোর। আকাশ চূড়ায় উড়ে চলা ভুবন চিলটি আর নেই। কিছু বাতাসের ঝাপটা এসে লাগলো মুখের আঙিনায়। কিন্তু সে বাতাস অনির্ণেয়,অচেনা, দিয়ে গেল অন্য এক অনূভব্য শিহরণ।
হঠাৎ নিদাঘ আকাশের সীমাহীন চূড়ায় চক্রাকারে উড়ে চলে এক ভুবন চিল। আশেপাশে আর কোথাও কোন পাখি নেই। ঊর্ধ্বদৃষ্টি বিদ্ধ হল সে আকাশ সীমায়। তারপর বুকের ভিতর অনুভূত হল গভীর শূন্যতা । ঝরে পড়ল আবার দীর্ঘশ্বাস আর ধ্রিয়মাণ ধ্রুপদ। মটির দিকে তাকিয়ে দেখি একটি মৃত সাদা বক আর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রক্ত, রক্ত মাখা পালক। শিহরিত হল সমস্ত শরীর বিদ্যুৎ গতিতে।
কিছু কাকেদের ডাক কানে এলো। তারপর তাকিয়ে দেখি অসংখ্য কাক চারিদিকে কা কা শব্দে বিভোর। আকাশ চূড়ায় উড়ে চলা ভুবন চিলটি আর নেই। কিছু বাতাসের ঝাপটা এসে লাগলো মুখের আঙিনায়। কিন্তু সে বাতাস অনির্ণেয়,অচেনা, দিয়ে গেল অন্য এক অনূভব্য শিহরণ।