বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০১৪
সুদূরে প্রসারিত হাত, হৃৎপিণ্ডে শুকনো পাতার মর্মর,
ঝড়ের বেগে বৃষ্টির আঁচড় লাগে তাই ক্ষত বিক্ষত হই।
বৃশ্চিক আঁখি শূন্যের পানে চেয়ে থাকে অপলক,
শুকনো বৃক্ষে ঝুলে থাকে মন একাকীত্বের অনুরোধে।
ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটে আসে স্মৃতি তাই স্বপ্ন হয় বিভীষিকা,
তবুও ময়ূরী মন মালা বদলের গল্প সাজায় ঘিঞ্জি পৃষ্ঠায়।
আশার বুনোহাঁস উড়ে যায় ফের, দুঃখ দিগন্তপ্রসারী,
পুরনো ক্যাকটাসে বিঁধে থাকে প্রশান্তির মায়াময় ঘুম।
রৌদ্র চিঠি হারিয়ে যায় মেঘেদের বিস্তৃত পদচারনায়,
নিশ্চিত আত্মসমর্পণ করে উড়োচিঠি, মেলে না উত্তর।
স্বচ্ছ আভা সরে যায় দূরে, চকচকে অশ্রু ঝরে চোখে,
নক্ষত্র বিলায় আলো, তবে তা ডেকে আনে অন্ধকার।
সহস্র অন্ধকার রাত্রি পেরিয়ে যায়, একে যায় ব্যথাতুর,
স্পর্শে সূর্য হারায় আলো, দুহাতে দেখি শুধু কৃষ্ণ রেখা।
কালের বিবর্ণ ছাপচিত্রেও দেখি আলো,তবে তা ক্ষণিকের,
নামে গাড় বেদনার চুইয়ে পড়া জল, কুয়াশার ঢল।
বিমূর্ত স্বপ্নের কাফনে ঢেকে যায় মন, সমস্ত সত্ত্বা,
বেরিয়ে আসে বুকের পাঁজর ভেঙ্গে অসমাপ্ত দীর্ঘশ্বাস।
জীবনের আধুলি কুড়িয়ে হেঁটে যাই, তবুও অনেক বাকি,
আধোঘুমে জেগে ওঠা সকাল আমাকে বলে পথের দূরত্ব।
শুভ্র শেফালি ছুঁয়ে দেখি অতৃপ্ত মালার অব্যক্ত আর্তনাদ,
ভালোবেসে আমি হেঁটে যাই, চিরতরের দুঃখ মাখা পথে।
রংধনু, নীলিমা আমাকে ভাবায়, তবু তা আজ উপেক্ষিত,
আমি অদ্ভুত চোখে চেয়ে থাকি ধুধুময় শূন্য পথের পানে।
ওড়ে শঙ্খচিল, ওড়ে দাঁড়কাক, ভবঘুরে হলুদ পাখির দল,
উড়ে যায় ভালোবাসা, পড়ে থাকে ছিন্ন পালক তার।
ক্ষুধার্ত চোখ-ব্যর্থ আকাঙ্ক্ষায় খোঁজে পলাতক ভালোবাসা,
অজস্র প্রদীপ শিখার আড়ালে খোঁজে মায়াময়ী প্রেম।
শ্বাসরোধী আবেগ খোঁজে বিশ্বাস, অব্যর্থ স্বপ্ন, কাঙ্খিত আশা,
তবুও বার বার জন্ম নেয় হতাসা, হারিয়ে যায় প্রেম-স্পর্শ।
ঝড়ের বেগে বৃষ্টির আঁচড় লাগে তাই ক্ষত বিক্ষত হই।
বৃশ্চিক আঁখি শূন্যের পানে চেয়ে থাকে অপলক,
শুকনো বৃক্ষে ঝুলে থাকে মন একাকীত্বের অনুরোধে।
ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটে আসে স্মৃতি তাই স্বপ্ন হয় বিভীষিকা,
তবুও ময়ূরী মন মালা বদলের গল্প সাজায় ঘিঞ্জি পৃষ্ঠায়।
আশার বুনোহাঁস উড়ে যায় ফের, দুঃখ দিগন্তপ্রসারী,
পুরনো ক্যাকটাসে বিঁধে থাকে প্রশান্তির মায়াময় ঘুম।
রৌদ্র চিঠি হারিয়ে যায় মেঘেদের বিস্তৃত পদচারনায়,
নিশ্চিত আত্মসমর্পণ করে উড়োচিঠি, মেলে না উত্তর।
স্বচ্ছ আভা সরে যায় দূরে, চকচকে অশ্রু ঝরে চোখে,
নক্ষত্র বিলায় আলো, তবে তা ডেকে আনে অন্ধকার।
সহস্র অন্ধকার রাত্রি পেরিয়ে যায়, একে যায় ব্যথাতুর,
স্পর্শে সূর্য হারায় আলো, দুহাতে দেখি শুধু কৃষ্ণ রেখা।
কালের বিবর্ণ ছাপচিত্রেও দেখি আলো,তবে তা ক্ষণিকের,
নামে গাড় বেদনার চুইয়ে পড়া জল, কুয়াশার ঢল।
বিমূর্ত স্বপ্নের কাফনে ঢেকে যায় মন, সমস্ত সত্ত্বা,
বেরিয়ে আসে বুকের পাঁজর ভেঙ্গে অসমাপ্ত দীর্ঘশ্বাস।
জীবনের আধুলি কুড়িয়ে হেঁটে যাই, তবুও অনেক বাকি,
আধোঘুমে জেগে ওঠা সকাল আমাকে বলে পথের দূরত্ব।
শুভ্র শেফালি ছুঁয়ে দেখি অতৃপ্ত মালার অব্যক্ত আর্তনাদ,
ভালোবেসে আমি হেঁটে যাই, চিরতরের দুঃখ মাখা পথে।
রংধনু, নীলিমা আমাকে ভাবায়, তবু তা আজ উপেক্ষিত,
আমি অদ্ভুত চোখে চেয়ে থাকি ধুধুময় শূন্য পথের পানে।
ওড়ে শঙ্খচিল, ওড়ে দাঁড়কাক, ভবঘুরে হলুদ পাখির দল,
উড়ে যায় ভালোবাসা, পড়ে থাকে ছিন্ন পালক তার।
ক্ষুধার্ত চোখ-ব্যর্থ আকাঙ্ক্ষায় খোঁজে পলাতক ভালোবাসা,
অজস্র প্রদীপ শিখার আড়ালে খোঁজে মায়াময়ী প্রেম।
শ্বাসরোধী আবেগ খোঁজে বিশ্বাস, অব্যর্থ স্বপ্ন, কাঙ্খিত আশা,
তবুও বার বার জন্ম নেয় হতাসা, হারিয়ে যায় প্রেম-স্পর্শ।